প্রভাত বাংলা

site logo
Breaking News
||Khadim Sarwar : আজমীর দরগার খাদিম সারওয়ার বললেন- মেয়ে এমন জিনিস, যে বড় সে পিছলে যায়… বিশ্বামিত্রও বিপথে যায়||Amit Shah : গুজরাটের পাটনে পৌঁছেছেন অমিত শাহ, বলেছেন- রাহুল বাবা যখনই ছুটি কাটাতে বিদেশে যান||NCP : সুপ্রিয়া সুলে এবং প্রফুল প্যাটেল এনসিপির কার্যকরী সভাপতি , ঘোষণা করেছেন শরদ পাওয়ার||BJP-JJP Alliance: হরিয়ানায় খট্টর সরকারের পতন হবে? জোট ভাঙার প্রশ্নে বড় ঘোষণা করলেন দুষ্যন্ত চৌতালা||Samrat Chaudhary : রাহুল গান্ধীকে সন্ত্রাসী ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গে তুলনা করেছেন বিহার বিজেপির সভাপতি সম্রাট চৌধুরী||Kapil Sibal : গিরিরাজের বক্তব্যকে নিশানা করেছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও রাজ্যসভার সাংসদ কপিল সিবাল||Panchayat Election 2023 : ডোমকলে মনোনয়ন জমা নিয়ে বাম-তৃণমূলের কোন্দল, লাভপুরেও ঝামেলা||Job Scam : মঙ্গলবার অভিষেক হাজির না হলে কী পদক্ষেপ নেবে ইডি?||Ludhiana : লুধিয়ানায় মধ্যরাতে 7 কোটি টাকা লুট||Wrestlers Protest : সোনিপতে খাপ পঞ্চায়েত.. পৌঁছেছেন বজরং-সাক্ষী: বললেন- অমিত শাহ ও অনুরাগ ঠাকুরের বৈঠকের কথা জানাবেন

এই দিনগুলিতে রুটি বানালে দুঃখে কাটাতে হবে সারা জীবন

Facebook
Twitter
WhatsApp
Telegram
জীবন

আমরা দিন, শুভক্ষণ দেখে কাজ করি। শুভ কাজ করার সময় মুহূর্ত তো দেখা হয়ই, এর পাশাপাশি দৈনন্দিন কাজকর্ম করার সময়েও সেই দিন, সময় ইত্যাদি বিচার করি। বিশেষ কিছু খাবার-দাবার রান্না ও তৈরির ক্ষেত্রেও দিন বিচার করা হয়ে থাকে। যেমন একাদশীর দিনে চাল খাওয়া নিষিদ্ধ। তেমনই রুটি তৈরির সঙ্গেও কিছু নিয়ম জড়িত। আমরা প্রতিদিন রুটি তৈরি করি। কখনও অফিস বা স্কুলের টিফিনের জন্য, কখনও আবার রাতের খাবারে। কিন্তু হিন্দু শাস্ত্রে এমন ৫টি সময় রয়েছে, যখন রুটি রান্না করতে নেই। শাস্ত্র বলছে এদিন ভুল করে রুটি তৈরি করে নিলে তা সারা জীবনের দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কোন কোন সময়ে রুটি তৈরি করবেন না জেনে নিন।

১. লক্ষ্মী পুজো

সনাতন ধর্ম অনুযায়ী লক্ষ্মী পুজো বা লক্ষ্মীর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত যে কোনও উৎসবে রুটি করতে নেই। এর পরিবর্তে নানান পদ রান্না করা উচিত। এ সময়ে লুচি, তরকারি, পায়েস রান্না করে গ্রহণ করা উচিত। এই তিথিতে রুটি তৈরি করলে লক্ষ্মী মনে করবেন যে, তাঁর আগমনে পরিবারের সদস্যরা আনন্দিত নন।

২. শরৎ পূর্ণিমা

এই তিথিতে পায়েস রান্না করে সন্ধ্যাবেলা চাঁদের আলোয় রেখে তা পরের দিন প্রসাদ হিসেবে গ্রহণ করা উচিত। মনে করা হয় এই তিথিতে আকাশ থেকে অমৃত বর্ষা হয়। যার ফলে পায়েস অমৃতে পরিণত হয়। এই তিথিতে ভুলেও রুটি বানাবেন না।

৩. শীতলাষ্টমী

এই তিথিতে শীতলা মায়ের পুজো করা হয়। এদিন বাসী খাবারের ভোগ নিবেদন করা হয়। তার পর অবশিষ্ট খাবার প্রসাদ রূপে গ্রহণ করার প্রথা প্রচলিত আছে। এই তিথিতে রুটি নিবেদন করা হয় না।

৪. নাগপঞ্চমী

শাস্ত্র মতে নাগপঞ্চমীতে উনুনে চাটু রাখা ও রুটি তৈরি করা নিষিদ্ধ। শাস্ত্রে চাটুকে নাগের ফনার প্রতীক মনে করা হয়। তাই নাগপঞ্চমীতে উনুনে চাটু রাখবেন না। এর পরিবর্তে লুচি করতে পারেন।

৫. মৃত্যু

পুরাণ অনুযায়ী কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর ভুলেও রুটি বানাতে নেই। এ সময়ে পরোটা করা যেতে পারে। শ্রাদ্ধের পর রুটি করা যেতে পারে। শাস্ত্র মতে এ সময়ে রুটি করলে পরিবারের সদস্যদের অশুভ ফলাফল ভোগ করতে হয়।

Read More   : বিদ্যুতের বিল না দেওয়ার ‘পরামর্শ’ দিয়েছেন কর্ণাটকের বিজেপি নেতা

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর