শীঘ্রই সস্তা হতে পারে ভোজ্য তেল। এ জন্য সরকার অপরিশোধিত পাম তেল আমদানির ওপর কৃষি অবকাঠামো ও উন্নয়ন সেস পাঁচ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনার কথা ভাবছে। এই ছাড় কত হবে তা স্পষ্ট নয়। সম্প্রতি সেস ৭.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে পাঁচ শতাংশ করা হয়েছে। কিছু পণ্যের উপর মৌলিক করের পরে সেস আরোপ করা হয়। এটি কৃষি খাতে অবকাঠামো প্রকল্পের ব্যয়ে ব্যবহৃত হয়। ব্লুমবার্গের মতে, গত দুই বছর ধরে ভারতে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ছে। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের পর সূর্যমুখী তেল রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। ইন্দোনেশিয়াও পাম তেল রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে। এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বব্যাপী পাম তেল ও সয়াবিন তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় অভ্যন্তরীণ বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে। যদিও ভারত দাম কমাতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। ভারত তার মোট চাহিদার ৬০ শতাংশ উদ্ভিজ্জ তেল আমদানি করে।
সরকারের কোনো বিকল্প নেই
সূত্র বলছে, ভোজ্যতেলের দামে স্বস্তি দিতে সরকারের সেস কমানো ছাড়া বিকল্প নেই। এ নিয়ে চলছে আলোচনা। তবে ভোজ্যতেলের দাম ও মজুদ পর্যবেক্ষণ করছে ভোক্তা মন্ত্রণালয়।
Read More :
আমদানি শুল্ক এখন ৩৫ শতাংশ
রাইন ব্রান অয়েল এবং অলিভ অয়েলের মতো কিছু প্রধান ভোজ্য তেল এখনও 35 শতাংশ আমদানি শুল্ক আকর্ষণ করে। এটি ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনার পরিকল্পনা রয়েছে।