প্রভাত বাংলা

site logo
Breaking News
||বিধায়ক তাপসকে জেরা করতে সিবিআই প্রস্তুত, সত্য জানতে চায় আদালত||সৌদিতে ওমরাহ করতে যাওয়া যাত্রী উল্টে ২০ নিহত, ২৯ আহত||‘অযোগ্য রাহুল গান্ধী নয় অযোগ্য গণতন্ত্র’, বিজেপির বিরুদ্ধে কটাক্ষ করলেন অজয় ​​মাকেন||রাহুল গান্ধী মামলায় আমেরিকার নজর, বলেছে- মত প্রকাশের স্বাধীনতা প্রয়োজন||সরকারি বাংলো খালি করার নোটিশের ওপর রাহুল গান্ধীর উত্তর-আদেশ অনুসরণ করব||উত্তর কোরিয়া সৈন্যদের কাছ থেকে 653 গুলি নিখোঁজ, পুলকডাউন জারি করেছেন স্বৈরশাসক কিম||মিশরে একসাথে পাওয়া গেছে 2000 ভেড়ার মমি , এর কাহিনী কি খুব অদ্ভুত?||কর্ণাটকের বিজেপি বিধায়ক গ্রেফতার , জামিনের আবেদন খারিজ করেছে হাইকোর্ট||উত্তর-পূর্ব জয়ের পর নার্ভাস বিরোধীরা বিজেপি সাংসদদের বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি||উমেশ পাল অপহরণ মামলায় দোষী সাব্যস্ত আতিক আহমেদ, কিছুক্ষণের মধ্যে সাজা ঘোষণা করবে সাংসদ-বিধায়ক আদালত

আবার শুরু রাজস্থান কংগ্রেসে রণ , গেহলট সরকারের দেওয়া পদ প্রত্যাখ্যান করলেন শচীন পাইলট সমর্থকরা

Facebook
Twitter
WhatsApp
Telegram
গেহলট

রাজস্থানে দলকে সমঝোতার জন্য কংগ্রেস হাইকমান্ডের প্রচেষ্টা আবার ব্যর্থ হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। রাজনৈতিক নিয়োগ নিয়ে অশোক গেহলট সরকারের মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সোমবার রাতে, রাজ্য সরকার 74 নেতার নাম ঘোষণা করেছে, যাদের রাজনৈতিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে শচীন পাইলটের ঘনিষ্ঠ দুই নেতা পদ নিতে অস্বীকৃতি জানান। দ্বিতীয় তালিকায় বিধায়ক সুরেশ মোদীর নাম ছিল, যাকে ট্রেড ওয়েলফেয়ার বোর্ডের চেয়ারম্যান করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও বিল্ডিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছে বিধায়ক জিআর খাতানাকে।

এছাড়াও প্রবীণ কংগ্রেস নেত্রী অর্চনা শর্মাকে রাজস্থান সমাজকল্যাণ বোর্ডের চেয়ারপার্সন করা হয়েছে। খাটানা এবং সুরেশ মোদী দুজনকেই শচীন পাইলটের ঘনিষ্ঠ নেতা বলে মনে করা হয়। কিন্তু এই দুই নেতাই পদ নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। রাজ্য সরকার এখনও পর্যন্ত মোট 52 জন বিধায়ককে বিভিন্ন বোর্ডে চেয়ারপার্সন করা হয়েছে। অনেককে কর্পোরেশন ও কমিশনেও রাখা হয়েছে। ভূমি উন্নয়ন পর্ষদের সদস্য করা হয়েছে প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি সুশীল অসোপাকে। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পোস্ট না নেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি।

রাজনীতিবিদরা সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়ে পোস্ট প্রত্যাখ্যান করেছেন

তিনি টুইট করেছেন, ‘রাজ্য সরকারের দেওয়া রাজনৈতিক নিয়োগ আমি প্রত্যাখ্যান করছি। আমার পরামর্শ ছাড়াই এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমি কোনো পদের জন্য কংগ্রেসে যোগ দেইনি। কোন স্বার্থ ছাড়া সারাজীবন কাজ করে যাবো। শচীন পাইলটের আরেক ট্রাস্টি রাজেশ চৌধুরীও কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই পদটি গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, ‘আমি দলীয় হাইকমান্ডের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই, যিনি আমাকে এই সুযোগ দিয়েছেন। কিন্তু আমি এই দায়িত্ব নিতে পারছি না। দলের সক্রিয় কর্মী হিসেবে কাজ করে যাবো এবং কর্মী হিসেবে সব সময় পাওয়া যাবে।

Read more :

কেন পাইলট শিবিরের লোকজন ক্ষুব্ধ দলের নেতা

সচিন পাইলট শিবিরের কোনো নেতাই প্রকাশ্যে বিরক্তি প্রকাশ করেননি। তবে পুরো বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দলের এক কর্মী জানান, কেউ কেউ বোর্ডের চেয়ারপারসনের দায়িত্ব চাইলেও তাকে সদস্য করা হয়েছে। তিনি বলেন, একটি বোর্ডে সাবেক মেয়রকেও সদস্য করে একজন সাধারণ কর্মীকেও করা হয়েছে। এমতাবস্থায় অনেক নেতাই অসন্তুষ্ট হয়ে পদ নিতে অস্বীকৃতি জানান। এক প্রবীণ বিধায়ক ক্ষোভের বিষয়ে বলেন, সবাই স্পিকার হতে চায়, কিন্তু তা সম্ভব নয়।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর