ভগবান গণেশ: বিঘ্নহর্তা গণেশের নাম প্রথম আরাধ্য দেবতা হিসাবে নেওয়া হয়। যে কোনও শুভ কাজ শুরু হয় গণেশ পুজো দিয়ে। মনে করা হয়, গণপতি পূজা দিয়ে শুরু হওয়া কাজ সফলতার মধ্য দিয়ে শেষ হয়। স্পষ্টতই ভগবান লম্বোদরের পূজা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। এমতাবস্থায়, এখানে আমরা সেই সমস্ত স্তোত্র, আরতি এবং ভক্তিমূলক গানগুলির কথা বলব যা প্রথম শ্রদ্ধেয় গজাননের কাছে অত্যন্ত প্রিয় বলে মনে করা হয়। ভগবান বিনায়কের ভক্তরা তাদের আরাধনাকে খুশি করার জন্য এই ভজনগুলি গাইতে পছন্দ করেন।গণপতি বাপ্পাকে খুশি করার ভজন গণপতি বাপ্পাকে মুগ্ধ করার জন্য ভজন
সুখ-দুঃখের কথোপকথন
যদিও এই আরতিটি মারাঠি ভাষায়, কিন্তু এর শব্দভাণ্ডার এত সুন্দর এবং সরল যে ভক্তরা গণপতি পূজার সময় এই আরতিটি গাইতে ভালোবাসেন। এতে, ভগবান গণেশকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে যিনি সুখ দেন এবং বাধা নাশ করেন। এই স্তোত্রটির গতিও এমন যে এটি প্রায়শই গণপতি বাপ্পার আরতির জন্য গাওয়া হয়।
জয় গণেশ, জয় গণেশ, জয় গণেশ দেব… মাতা জাকি পার্বতী
ভগবান গণেশের এই স্তোত্রে তাঁর মহিমা সম্পূর্ণরূপে বর্ণিত হয়েছে। এই স্তোত্রে, গণপতিকে অন্ধদের আলো এবং কুষ্ঠরোগীদের একটি পবিত্র দেহ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তাকে দারিদ্র্য দূরীকরণকারী ঈশ্বর হিসাবেও চিত্রিত করা হয়েছে। এই স্তোত্রটি গণেশ ভক্তদের মধ্যেও খুব জনপ্রিয়।
উত্তম গজমুখকে লাল সিঁদুর নিবেদন করুন
গণপতি বাপ্পার মহিমা প্রকাশের জন্য এই স্তোত্রটিও ভক্তদের কাছে খুব পছন্দের। এতে গণপতির রূপ ও রুচি বর্ণনা করা হয়েছে। এছাড়াও, তাদের প্রভুর প্রতি ভক্তদের অনুভূতিও এই স্তোত্রের মাধ্যমে ভালভাবে প্রকাশিত হয়েছে। এই স্তোত্রটিতে বারবার আসে এবং যেখানে বলা হয়েছে- “ধন্য তোমার দর্শনে আমার মন রামতা…” তাও ঠিক, সর্বোপরি, গণপতির ভক্তদের মন কেবল তাঁর দর্শনেই মগ্ন হয়। .
একদন্তয় বক্রতুন্ডায় গৌরিতনায় ধীমঃ
স্তবটি সংস্কৃতে হলেও গণেশ ভক্তদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। প্রথম পূজনীয় ভগবান গণেশের অনেক নাম রয়েছে। এই স্তোত্রটিতেও গণপতির বিভিন্ন নাম ও গুণের ভিত্তিতে পূজা করা হয়েছে। এই স্তোত্রগুলিতে বক্রতুন্ড, একদন্ত, ভালচন্দ্র, গৌরী তনয়ের মতো ডজন ডজন নাম রয়েছে।
(অস্বীকৃতি: এখানে দেওয়া তথ্য সাধারণ অনুমান এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে।)